স্বেচ্ছাসেবকলীগের নিবেদিত প্রাণ শেখ তাজুল ইসলাম পিন্টু

স্টাফ রিপোর্টারঃ

মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা শেখ তাজুল ইসলাম পিন্টুর জীবনযাপন দেখে বোঝার উপায় নেই জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক। তার নির্মোহ রাজনৈতিক জীবন এক দৃষ্টান্ত উদাহরণ হয়ে থাকবে। রাজনীতি ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ছাড়া আর কিছুই বুঝতে চান না।

তৃণমূলপর্যায় থেকে শুরু হওয়া বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের মায়া ত্যাগ করে আর কিছুতে জড়িত হতে চাননি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট তার প্রত্যাশা ছিলো, যেন তাঁকে রাজনীতির সঙ্গেই মিশে থাকার সুযোগ দেওয়া হয়। আপাদমস্তক একজন রাজনৈতিকের জীবন যেন লাইনচ্যুত না হয়ে যায়। শেষমেশ প্রধানমন্ত্রীই তাঁর সততা ও নিষ্ঠার পুরস্কার স্বরূপ সে সুযোগটি করে দিলেন জেলা আওয়ামী লীগের স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করে। অনেক নেতা যখন টেন্ডারবাজি ও বিভিন্ন মাধ্যমে অল্প কয়েক দিনে কোটি কোটি টাকার গাড়ি-বাড়ির মালিক।

তখন শেখ তাজুল ইসলাম পিন্টু সবার চেয়ে ভিন্ন, এতো বড় একটি পদে থাকলেও কোনো লোভ লালশা নেই। শেখ তাজুল ইসলাম পিন্টুর বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয় স্বেচ্ছাসেবকলীগ এক নেতার কাছে নাম না প্রকাশ করার অনিচ্ছা প্রকাশ করে তিনি বলেন, বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় বিভিন্ন আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তিনি স্বেচ্ছাসেবকলীগের লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে থেকেও কখনো কোন দূর্নীতি করেননি, খুব ভালো সংগঠক ছিলেন, তিনি অনেক ত্যাগি নেতা।
তিনি জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি অবস্থানে আসলে জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ আরো সুসংগঠিত ও শক্তিশালী হিসেবে রূপান্তরিত হবে।

এই বিষয় এক স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতাকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, পিন্টু ভাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, সততা ও নিষ্ঠার সাথে সাদাসিদে নির্লোভ রাজনীতির এক অন্যন দৃষ্টান্ত, তিনি জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা হাতকে মসৃণ করার লক্ষ্যে ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা বিনির্মাণে সততার সহিত কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বর্তমানে জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সবচেয়ে জনপ্রিয় সৎ মেধাবী নেতা হিসেবে সু পরিচিত সর্বমহলে। সবাই তাকে সততার পতিক ও জননেত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড হিসেবে বিবেচিত করে। বর্তমান সময়ে তিনি সবার থেকে সম্পুর্ন আলাদা, একজন অসাধারণ মানবীয় গুনের অধিকারী সৎ ও মেধাবী বিনয়ী, তাইতো অনেক ভালবাসা আর অন্তরে শ্রদ্ধা।